Article archive

বিলেতের পথে পথেঃ রিচমন্ড রয়্যাল পার্ক (প্রথম পর্ব)

06/07/2014 02:41
কোথাও বেড়াতে যাওয়া ব্যাপারটা ইদানিং আমার কাছে নেশার মত হয়ে গেছে। কয়েকদিনের মধ্যে কোথাও বেড়াতে না গেলে চিন্তা শক্তি লোপ পায় আমার। বেশ কিছুদিন থেকে চিন্তা করছিলাম দূরে কোথাও বেড়াতে যাওয়া উচিত। শহরের কোলাহল থেকে বাহিরে। যেখানে থাকবে পাখির কিচির মিচির আর বন্য প্রাণীদের বিচরন। তবে কোন সাফারি পার্কে হলে হবে না। সাফারি পার্কে বন্য প্রাণী স্বাধীনভাবে বিচরন করে ঠিকই। তবে আমাকে তো খাঁচায় থাকতে হয়। চাই এমন একটি জায়গা যেখানে বন্য প্রাণীকে ছুঁয়ে দেখা না যাক অন্তত মাঝখানে কোন খাঁচার দেয়াল থাকবে না। অবশেষে ইন্টারনেটে খুঁজা খুঁজি করে এরকম একটি জায়গার খোঁজ পাওয়া গেল। রিচমন্ড রয়্যাল পার্ক! সংরক্ষিত বনাঞ্চল। লন্ডন শহরের ব্যাস্ততা থেকে খনিকটা দূরে। বিশাল এক পার্ক। এটিই লন্ডনের সবচেয়ে বড় রয়েল পার্ক। আর ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম পার্ক। একে অনেক ভাবেই পরিচয় করিয়ে দেয়া যায় পাঠকের কাছে। উড ল্যান্ড, ঘ্রাস ল্যান্ড, ডিয়ার পার্ক বা অন্য আরও অনেক নামে। গুগল স্যাটেলাইট থেকে তুলা রিচমন্ড পার্কের ছবি দেখে বুঝার উপায় নেই একজন সুন্দর মনের মানুষ শুধু মাত্র নিজের ইচ্ছায় তিলে তিলে গড়ে তুলেছিলেন এই বিশাল বনাঞ্চল।...

দেয়াল

03/02/2014 00:49
আমরা হেঁটেছি একই পথে ডিভাইডার ছিল মাঝে ভালবেসেছি দুইজন দুজনে অবিশ্বাস ছিল মনে।   স্বপ্ন ছিল সাদা কালো রঙ্গিন হয়নি কবু মায়া আহ্লাদ সবই ছিল পাশে থাকা হয়নি তবু   বেড়েছে মাঝের দেয়াল একটু একটু করে হারিয়ে গেছ তুমি হাজার তুমির ভিড়ে। 

রানীর অফিসিয়াল রাজবাড়ী বাকিংহাম প্যালেস

08/01/2014 00:37
    ইংল্যান্ডে আসার পূর্বে তিনটা জায়গা দেখার শখ ছিল খুব বেশি। বলতে পারেন কল্পনায় বিচরন করত সবসময়। তার একটি এই বাকিংহাম প্যালেস বা বর্তমান রানী এলিজাবেথ দ্বিতীয় এর অফিসিয়াল রাজবাড়ী। যদিও রানী বছরের সামান্য কিছু সময় এখানে অবস্থান করেন তবুও পৃথিবীর সকল মানুষের কাছে বিলেতের অন্য যেকোন রাজবাড়ী থেকে এই প্যালেসটি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। তার পেছনে কারণও আছে অনেক। বিশেষ করে রানী ভিক্টোরিয়ার সবচেয়ে পছন্দের বাড়ি হওয়ায় ইতিহাসের পাতায় স্থান আর পৃথিবীর সকল মানুষের কাছে পরিচিত হয়েছে এই প্যালেসটি। সেই সাথে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়ে প্যালেসটি হিটলার বাহিনীর বোমা হামলার শিকার হয়েছিল। যদিও রাজবাড়ীর একটি চ্যাপেল সহ বেশ বেশ কিছু অংশ ধ্বংস হয়ে গেলেও তেমন কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি তখন। এছাড়া বিলেতের সকল জাতীয় অনুষ্ঠান আর রাজপরিবারের সকল বড় অনুষ্ঠান গুলো আয়োজন করা হয় এই প্যালেস ঘিরে। এমন অনেক গুলো কারনেই বিলেতের ইতিহাসের বেশ কিছু অংশ জুড়ে আছে এই প্যালেসটির অবস্থান। আকাশের অবস্থা তেমন ভাল নয়। অবশ্য সবসময় যে ভাল থাকে এমনও নয়। তবে আজকের ভাল নয়ের বিশ্লেষণটা অন্যরকম। যেকোন সময়ে শুরু হতে পারে বৃষ্টি।...

ঘুরে এলাম লিডস্‌ ক্যাসল

20/12/2013 16:28
মূল দুর্গের বর্তমান কাঠামো সকাল থেকেই টুপ টুপ বৃষ্টি পড়ছে। শীতকালে এখানকার এই এক সমস্যা হঠাৎ করেই বৃষ্টি পড়তে থাকবে। আর সূর্য মামার দেখা থাকবেনা অনেক দিন। আকাশ থাকবে কাল মেঘে ডাকা। আমি যেহেতু সিলেটের তাই বৃষ্টির সাথে আমার পরিচয় সেই জন্ম থেকে। বৃষ্টি আমার সবসময় পছন্দের। তার পরেও বাহিরে বেড়াতে গেলে বৃষ্টি পছন্দ নয়। কারন ছবি তুলা যায়না। অনেক দিন ধরে কোথাও বেড়াতে যাইনা তাই বৃষ্টি উপেক্ষা করে বের হয়ে গেলাম। দুর্গের প্রবেশ পথ  বারস্টিড স্টেশনে নেমে ট্যাক্সি ফোন করলাম। দেখে মনে হল ছোট একটা শহর। বাংলাদেশের বাজার টাইপের। ট্যাক্সি অভ্যর্থনার মহিলা মধুর কণ্ঠে জানালেন আমাদেরকে ট্যাক্সির জন্যে ত্রিশ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে তবে বাস্তবে ট্যাক্সি চলে এলো দশ মিনিট পরেই। বাংলাদেশের সাথে এখানকার মানুষের এই এক পার্থক্য! বাংলাদেশে বলবে দশ মিনিট আর নেবে ত্রিশ মিনিট। অবশ্য এদের অনেক রেস্ট্রিকশন আছে। নির্ধারিত সময় থেকে পাঁচ মিনিট পরে ট্যাক্সি এলে সম্পূর্ণ ভ্রমণ ফ্রি! মানে আপনাকে আর ফেয়ার পে করতে হচ্ছেনা! যেখানে আমাদের দেশে ট্যাক্সি ড্রাইভাররা পারলে অনেক বেশি ফেয়ার চার্জ করে বসে! হায়রে দেশ!...

মাছ ধরতে আটলান্টিক মহাসাগরে

12/12/2013 03:24
বোকা মাছের দল খাবার ছাড়াই এক বড়শীতে অনেক গুলো একসাথে ছোটবেলা থেকেই মাছ ধরার প্রতি আমার অন্যরকম একটা আগ্রহ ছিল। বলতে পারেন নেশার মত। আমাদের বাড়ীর পাশেই যেমন নদী ছিল তেমনি ছিল বিশাল পুকুর। বড়শি দিয়েই মাছ ধরতাম। পুঁটি মাছ! বাসায় এনে ফ্রিজে জমিয়ে রাখতাম। বেশ কয়েকটা হলে মা ভাঁজি করে দিতেন। আহা সেই মাছ ভাঁজি!! এখনও চোখের সামনে ভাসছে। অনেক দিন হয় মায়ের হাতের রান্না খাইনা। খুব মিস করি। এখানে যেহেতু আমি সমুদ্রের একেবারেই পাশে থাকি তাই পুরনো সেই নেশাটা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠল। আমার বাসা থেকে মৎস পাড়া তেমন দূরে নয়। কাজেই একদিন হঠাৎ করে গিয়ে বড়শি কিনে নিয়ে আসলাম। কথা হল কয়েকজন মৎসজিবির সাথে। ঘণ্টা হিসাবে পে করব শুনে তারা রাজি হল রাতে তাদের সাথে সমুদ্রে মাছ ধরতে নিয়ে যাবে বলে! ডিল!!! বড়শি টেনে এনে যখন দেখি একটাও লাগেনি তখন আর কি করা সুতার টান বলছে বড়শীতে মাছ ধরছে মাছদের জমিয়ে রাখা তখন গ্রীষ্ম কাল! সমুদ্রে হালকা ঠাণ্ডা বাতাসে আমরা ভেসে বেড়াই মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে। আমরা একা নই আরও অনেকে আমাদের মত করেই মাছ ধরতে সমুদ্রে আসে। সে এক অন্যরকম অ্যাডভাঞ্চার। শুরুর দিকে তেমন মাছ ধরা না পড়লেও...

ব্রিটিশ মিউজিয়ামে একদিন

12/12/2013 02:46
ব্রিটিশ মিউজিয়ামের সামনে আমি বেশ কিছুদিন ধরেই চিন্তা করছিলাম ব্রিটিশ মিউজিয়ামে যাওয়ার জন্যে কিন্ত সময় আর সুযোগ কই। অতঃপর সেই ১২ই জুলাই ২০১১সাল। কজে day off. কাজেই সিদ্বান্ত নিলাম আজই যাচ্ছি। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমার ব্যাগ গোছালাম। প্রতিদিন যখন ব্যাগ গুছাই মায়ের কথা মনে পড়ে। দেশে থাকতে কোথাও যাওয়ার সময় মা-ই এগুলো করে দিতেন। একবার চিটাগং যাব। গিয়ে দেখি মা ব্যাগে সব কিছু ডুকিয়ে দিয়েছেন। লোশনথেকে শুরু করে যা যা লাগে সব। কোথাও যাওয়ার সময় ব্যাংক কার্ড, রুমের চাবি, টিকেট, ম্যাপ, ক্যামেরা, আমার স্মার্ট ফোন আর আই-প্যাড ব্যাগে আছে কিনা আলাদা করে দেখে নেই। কোথাও যাওয়ার সময় এগুলো আমার লাগবেই।স্মার্ট ফোনটা সাথে নেই কারন কোথাও কোনকিছু খুঁজে না পেলে এটাই আমাকে সবার আগে সাহায্য করে আর আই-প্যাড থাকলে ভ্রমণ গাইড হিসাবে এর কোন জুড়ি নেই।ঘড়ির কাঁটা তখন ৮:৩০। আর দেরি করা যাবেনা। সোজা ছুটলাম Hove railway station-এর দিকে। এখান থেকে southern railway-এর Gatwick express-এর ট্রেনে সোজা গন্তব্য Victoria railway station. ট্রেনটা তার এক মিনিট হাতে রেখেই টেমাস নদী পার হয়ে ১৪ নম্বর প্লাট ফরমে...

নেলসন মেন্ডেলা আর নেই

06/12/2013 00:07
সাউথ আফ্রিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন মেন্ডেলা গতকাল বৃহস্পতি বার জোহান্সবার্গের নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তার সম্পূর্ণ নাম Nelson Rohlihlahla Mandela. মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর! তিনি বেশ কিছু দিন ধরে ফুসফুসের ইনফেকশনে ভুগছিলেন। সাউথ আফ্রিকার প্রথম এই কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট তার সারা জীবন বর্ণবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে গেছেন। এজন্যে তাকে বহু নির্যাতন এমনকি জেলও খাটতে হয়েছিল। তবে ১৯৯৩ সালে তিনি নোবেল পুরষ্কার পান এবং ১৯৯৪ সালে তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব পালন করে অবসর গ্রহন করেন। তার অবসরে তিনি এইডস সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির জন্যে কাজ করছিলেন। এখানে উল্লেখ্য যে ২০০৫ সালে তার বেঁচে থাকা সর্বশেষ ছেলেটিও এইডসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। সর্বশেষ তিনি ২০১০ সালের ফিফা বিস্বকাপের সময় প্রায় ৯০ হাজার দর্শকের সামনে বক্তব্য রেখেছিলেন। তিনি সবসময় বলতেন, "During my lifetime I have dedicated myself to this struggle of the African people. I have fought against white domination, and I have fought against black domination. (আমি আমার সারা জীবন...

শাহদাতের তামান্নায় উদ্ভাসিত এক যুবক

05/12/2013 15:17
মরুভুমির বেদুইন। ৬ ফুট ৯ ইঞ্চির দীর্ঘদেহী এক টগবগে যুবক! তীক্ষ্ণ তার চাহনি! অসীম তার সাহস! ঘোড়া নিয়ে ছুটে বেড়ান মুরুভুমির ধুলা উড়িয়ে। যেন মরুভুমির সাইমুম। বিরুধিদের কাছে তিনি এক আতঙ্কের নাম। যুবক তো নয় যেন সাহসের পর্বত। ধিরে ধিরে তার নাম ছড়িয়ে পড়ছে মরুভুমির আনাচে কানাছে। যিনি জীবনের কোন যুদ্ধেই পরাজিত হননি! পৃথিবীর ইতিহাসে অপরাজিত এক সেনাপতি। আল্লাহ্‌র রাসুল তার নাম দিয়েছিলেন সাইফুল্লাহ! আল্লাহ্‌র তরবারি। যিনি প্রতিটি যুদ্ধ করতেন শহীদ হবার প্রচণ্ড আকাঙ্ক্ষা নিয়ে।   তখনও তিনি ইসলাম ধর্মের ছায়াতলে আসেননি। মুসলমানদের সামনে বেজে উঠেছে যুদ্ধের দামামা! উহুদ যুদ্ধ! সংখ্যায় মুসলমানরা হাতে গোনা কয়েকজন। কাফেররা বিশাল বাহিনী নিয়ে আক্রমন করল মুসলমানদের উপর! সেনাপতি যুদ্ধের ময়দান ভাগ করলেন। করলেন অত্যান্ত সুচতুর ভাবে! যেন কাফেরদের শায়েস্তা করা যায়। মূল বাহিনীর ব্যাকআপ রাখা হল আরেকটা বাহিনীকে! তীরন্দাজ বাহিনী! নির্দেশ দেয়া হল পাহাড়ের উপর অবস্থান করে শত্রু পক্ষের উপর নজর রাখবেন তারা। যেন কাফেরেরা পেছন দিক থেকে পাল্টা আক্রমন করতে না পারে। শুরু হল যুদ্ধ! সত্য মিথ্যার লড়াই। একদিকে কাফেরদের...

আমি চেয়েছি

30/11/2013 15:46
আমি চেয়েছি কেউ একজন আমার ড্রেস আপের খুত ধরুক শার্ট না টি শার্টেই আমাকে মানায় বেশি অমন তুচ্চ ব্যাপার নিয়ে ঘর মাথায় তুলুক।   আমি চেয়েছি কেউ একজন আমার জন্যে অপেক্ষা করুক রাতে বাসায় ফিরতে দেরি হয়েছে বলে মুখ গোমড়া করে জানালায় দাঁড়িয়ে থাকুক।   আমি চেয়েছি কেউ একজন আমার উপর প্রচণ্ড অভিমান করুক কাঁদে হাত রাখার সাথে সাথেই হাউমাউ করে কেধে উঠুক।   আমি চেয়েছি কেউ একজন তার মনের সকল কষ্ট আমার উপরে ঝাড়ুক অতঃপর সকল অভিমান ভুলে আমার বুকেই আঁচড়ে পড়ুক।   আমি চেয়েছি কেউ একজন আমার ফোনের অপেক্ষা করুক আমার মিস ইউ সোনা মনি বার্তাটার জন্যে বসে থাকুক।   

কথা সাহিত্যিক রশীদ জামীল’কে যুক্তরাজ্যে সংবর্ধনা প্রধান

25/11/2013 02:09
গত ২১শে অক্টোবর সোমবার সন্ধ্যা ৭ টায় ইস্ট লন্ডনের আমার গাঁও রেস্টুরেন্টে যুক্তরাজ্য অনলাইন লেখক ফোরামের উদ্যোগে জনপ্রিয় লেখক, ব্লগার এবং কথা সাহিত্যিক রশীদ জামীল’কে সংবর্ধনা প্রধান করা হয়। পাশাপাশি লেখককে কেন্দ্রকরে অনুষ্ঠিত হয় ‘লেখক-ব্লগার সাহিত্য সভা।‘  যুক্তরাজ্যের প্রাচীনতম সাহিত্য সংগঠন রেনেসা সাহিত্য মজলিসের উপদেষ্ঠা, বিলেতের বর্ষীয়ান লেখক, কবি জনাব রফিক আহমদ রফিক এর সভাপতিত্বে এবং চ্যানেল নাইন ইউ কে’র উপস্থাপক এম সালেহ আহমেদের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফিজ এম মঞ্জুর আহমদ। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট লেখক, সাংবাদিক, মাসিক দর্পন সম্পাদক রহমত আলী; বিশিষ্ট কবি, ছড়াকার আবু সুফিয়ান চৌধুরি; রেনেসাঁ সাহিত্য মজলিস ইউকে’র সেক্রেটারি জেনারেল লেখক-সাংবাদিক শিহাবুজ্জামান কামাল; নাগরিক অধিকার আন্দোলন যুক্তরাজ্যে’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, প্রতিবাদী লেখক, খতিব তাজুল ইসলাম, খিদমাহ একাডেমির চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট রাজনীতিক, কমিউনিটি ব্যাক্তিত্ব, আলহাজ আতাউর রহমান; দৈনিক সিলেটের ডাক এর চিফ ফটোগ্রাফার, যুক্তরাজ্য সফররত সাংবাদিক আব্দুল বাতিন ফয়সল;...
Items: 31 - 40 of 91
<< 2 | 3 | 4 | 5 | 6 >>